আজিজুল পারভেজ : দেশের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য দেশব্যাপী চলছে সমীক্ষা। এ সমীক্ষা থেকে ক্ষুদ্র জাতি-গোষ্ঠীর অবস্থান ও সংখ্যার তথ্য যেমন মিলবে, তেমনি জানা যাবে ভাষা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের নানামাত্রিক তথ্য। ঢাকায় অবস্থিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট এই ‘বাংলাদেশের নৃ-ভাষাবৈজ্ঞানিক সমীক্ষা’ পরিচালনা করছে।
একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি লাভের প্রেক্ষাপটে স্থাপিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট ২০১০ সালে যাত্রা শুরুর পর এটিই তাদের ব্যাপকভিত্তিক কার্যক্রম। ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক অধ্যাপক জীনাত ইমতিয়াজ আলী এ ব্যাপারে বলেন, ক্ষুদ্র জাতি-গোষ্ঠীর ভাষা সংরক্ষণ মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের একটি অন্যতম কাজ। এ জন্য বাংলাদেশে কী কী ভাষা রয়েছে, সেসব ভাষায় কী পরিমাণ মানুষ কথা বলে—এই সংক্রান্ত তথ্য জানাটা জরুরি। এসব তথ্য সংগ্রহের জন্যই একটি সমীক্ষা পরিচালনা করা হচ্ছে। সমীক্ষার তথ্যানুসারে হুমকির মুখে থাকা ভাষা সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।
একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি লাভের প্রেক্ষাপটে স্থাপিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট ২০১০ সালে যাত্রা শুরুর পর এটিই তাদের ব্যাপকভিত্তিক কার্যক্রম। ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক অধ্যাপক জীনাত ইমতিয়াজ আলী এ ব্যাপারে বলেন, ক্ষুদ্র জাতি-গোষ্ঠীর ভাষা সংরক্ষণ মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের একটি অন্যতম কাজ। এ জন্য বাংলাদেশে কী কী ভাষা রয়েছে, সেসব ভাষায় কী পরিমাণ মানুষ কথা বলে—এই সংক্রান্ত তথ্য জানাটা জরুরি। এসব তথ্য সংগ্রহের জন্যই একটি সমীক্ষা পরিচালনা করা হচ্ছে। সমীক্ষার তথ্যানুসারে হুমকির মুখে থাকা ভাষা সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।